B2B মার্কেটিং কি? এর ধরন ও চমৎকার ৯টি স্ট্রাটেজি নিয়ে বিস্তারিত

অধিকাংশ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ধারণা B2B মার্কেটিং শুধু ডিরেক্ট এবং আউটবাউন্ড মার্কেটিং এর সমন্বয়, জাস্ট মার্কেটিং ম্যাসেজ গুলো সরাসরি ক্লায়েন্ট বা বায়ার এর কাছে পৌছে দেয়া। এই ধরনের মার্কেটিং এর প্রচলন একবারেই যে নেই তা নয়, তবে B2B মার্কেটিং এর স্ট্র্যাটিজি অনেক বর্ধিত আকার ধারণ করেছে। আজকের দিনের বায়ার রা আশেপাশের মানুষের রেফারেন্স নেয়ার পাশাপাশি সার্চ ইন্জিনে সার্চ করে নিজেদের প্রশ্নের উত্তর খুজছেন। তাহলে জেনে নেয়া যাক B2B মার্কেটিং মূলত কি এবং এর ধরন-ধারন সহ বিস্তারিত

 

B2B মার্কেটিং কি

প্রকৃতপক্ষে, B2B মার্কেটিং বলতে স্ট্র্যাটিজি এবং টেকনিক এর সমন্বয়কে বোঝায় যা একটি ফার্ম তার পটেনশিয়াল বায়ার (অন্য আরেকটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান) এর কাছে পণ্য বা সেবা বিক্রয়ের জন্য ব্যবহার করে। অন্য যেকোন মার্কেটিং এর চেয়ে B2B মার্কেটিং ভিন্ন হবার মূল কারন হলো এর ক্রেতা সবাই ওপরের লেভেল এর প্রফেশনালগণ। 

 

B2B মার্কেটিং এর ধরন

কম্পিটিটিভ এনালাইসিস এর সময় দেখা যায়, কম্পিটিটর রা বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং চ্যানেলের ব্যবহার করছে। এই পয়েন্টে, নিজস্ব B2B মার্কেটিং পোর্টফোলিও তৈরী এবং টার্গেটেড বিজনেস গুলো পর্যন্ত পৌছানো সহজ হয়। সাধারণত কাস্টমার সেগমেন্ট এর ওপর নির্ভর করে কম্পিটিটর এনালাইসিস, অনলাইন চ্যানেল এক্সপ্লোর, কাস্টমার ফানেল তৈরী করা হয়। 

 

B2B ইমেইল মার্কেটিং

শতকরা ৯৩ ভাগ B2B মার্কেটার ইমেইল ব্যবহার করে। আপনিও কি এই ৯৩ ভাগের একজন? কারন ইমেইল এমন একটি মাধ্যম যা মেইল-সাবস্ক্রাইবার থেকে লিডে পরিণত করে এবং লিড থেকে কাস্টমারে পরিণত হয়। ইমেইল মার্কেটিং প্রোগ্রামের একটি অংশ হলো নিউজলেটার, ৪০% B2B মার্কেটার এর মতে, নিউজলেটার কন্টেন্ট মার্কেটিং সাক্সেসে কাজে লাগে। B2B ইমেইল মার্কেটিং বেস্ট প্র্যাকটিস হলো:

  • ইমেইল সাব্জেক্ট লাইন লেখার সময় নেটফ্লিক্স ট্রেইলারের কথা মাথায় রাখা যেতে পারে, কারন একটি দুই মিনিটের ক্লিপ ( বা কয়েক ডজন ক্যারেক্টারের ভিড়ে) অডিয়েন্স কে আটকানো না গেলে মেইল টি তারা খুলে দেখবে এমন আশা করা যায় না। তাই এক্সপার্ট দের মতামত হলো একটি মেইল লিখতে যত সময় ব্যয় করা হয় ঠিক তত সময় মেইল এর সাব্জেক্ট লাইন লেখায় দেয়া উচিৎ। 
  • প্রত্যেক ইমেইলে একটির বেশী কল-টু-একশন দেয়া উচিৎ নয়, অনেক মেইলে দেখা যায় ৩-৪ টি কল-টু-একশন যাতে করে অডিয়েন্স বিভ্রান্ত হয়ে যেতে পারে যে সে কোনটায় ক্লিক করবে।
  • মেইল ডিজাইন গুলো অবশ্যই মোবাইল ফ্রেন্ডলি হতে হবে। কারন অনেক ফোনেই মেইল ঠিক মতো লোড না হলে তা তিন সেকেন্ড এর মধ্যেই ডিলিট হয়ে যায়। 
  • কোল্ড ইমেইল এর ব্যবহার।

নোটঃ ইমেইল লিস্ট সংগ্রহ করার জন্য ওয়েবসাইটের হোমপেইজে অপট-ইন ফর্ম দেয়া যেতে পারে। 

 

B2B ডিজিটাল মার্কেটিং

সব ধরণের বিজনেস এর জন্য ডিজিটাল প্রেজেন্স খুব জরুরী। একটি B2B কোম্পানি পেইড এডস, সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন, ওয়েবসাইট নিয়ে অনলাইনে একটিভ থাকতে পারে। B2B ডিজিটাল মার্কেটিং ট্যাকটিকস এর জন্য প্রয়োজন

  • টার্গেট অডিয়েন্স ঠিক করা।
  • তথ্যবহুল এবং এঙ্গেজিং ওয়েবসাইট তৈরী করা।
  • অন পেইজ এসইও, অফ পেইজ এসইও, ট্যাকনিকাল এসইও ট্যাকটিকস ফলো করা।
  • পে-পার-ক্লিক ক্যম্পেইন রান করা।

B2B কন্টেন্ট মার্কেটিং

B2B কোম্পানির কাস্টমার রা মূলত এক্সপার্টিসে বিশ্বাসী হয়, তারা লজিক এবং শিক্ষনীয় কন্টেন্ট পছন্দ করে। যেখানে ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটিজি ছিল দিনের পর দিন প্রমোশনাল ম্যাটারিয়াল প্রদান করা সেখানে কন্টেন্ট মার্কেটিং স্ট্র্যাটিজি হলো কনজিউমার দের বিজনেস সম্পর্কে মূল্যবান তথ্য জানানো। 

মূল্যবান তথ্য কোন গুলো? যে তথ্য গুলো জানার জন্য অডিয়েন্স রা অনলাইন সার্চ করে, এবং সঠিক উত্তর পাবার পর লিড থেকে কাস্টমারে রুপান্তরিত হয়। তবে, B2B কোম্পানির উচিৎ কন্টেন্ট টাইপ টেস্ট করা; যে “কোন” ধরনের কন্টেন্ট পটেনশিয়াল বায়ারদের বেশী এট্রাক্ট করবে। যেমন: ওয়েবিনার, ই-বুক বা ভিডিও। 

B2B বায়ার জার্নি তুলনামূলক বড় হওয়ার ফলে এর সিদ্ধান্ত গ্রহন পর্যায় গুলোও ভিন্ন হয়। কারন আপনি নিজেকে একজন কনজিউমার হিসেবে কল্পনা করলে দেখতে পাবেন B2B মার্কেটিং স্ট্র্যাটিজি কতো ভিন্ন। B2B কোম্পানির বায়ার জার্নি ক্রমান্বয়ে এমন হতে পারে ( চেকলিস্ট, হোয়াইট পেপার, ইন্ডাস্ট্রি রিপোর্ট, ওয়েবিনার, কেস স্টাডি, আর-ও-আই ক্যালকুলেশন, টেস্টিমোনিয়াল, কসভার্শন)

তবে, আমি বলবো, কন্টেন্ট তৈরী করার আগে আপনি একটি বিজনেস ব্লগ করুন। কারন ব্লগ রিডারশিপ তৈরী করা আপনার চিন্তার চেয়ে অনেক বেশী সহজ। শুধু ব্লগ টিকে সাজাতে হবে আপনার তৈরী করা কন্টেন্ট দিয়ে যার জন্যেই রিডার’রা ওয়েবসাইট ভিজিট করবে এবং ব্লগ উপকারী হলে সাবস্ক্রাইব করবে। 

 

B2B সোশাল মিডিয়া মর্কেটিং

B2B মার্কেট এর জন্য সোশাল মিডিয়া একটু আনপ্রফেশনাল। যেহেতু B2B মার্কেটিং এর সেলস সাইকেল অনেকটাই প্রশস্ত এবং এর চেইন অফ কমান্ড বেশ বড়। তবে হ্যা, ব্র‌্যান্ড এওয়ারনেস এর জন্য এমনকি অনলাইন পার্সোনালিটির জন্য সোশাল মিডিয়া গুরুত্বপূর্ন। 

এমপ্লয়িদের দ্বারা যখন কন্টেন্ট শেয়ার হয়, তখন ব্র্যান্ড অথোরিটি বাড়ে। তাই তাদের উৎসাহ প্রদান করা যেতে পারে যেনো তারা নিজেদের সোশাল মিডিয়া একাউন্টে কোম্পানি এবং কোম্পানির কাজ নিয়ে বিভিন্ন বিষয় শেয়ার করে। আপনি নাও ভাবতে পারেন বাট এতে স্ট্রং ট্যালেন্ট রা কোম্পানির প্রতি এট্রাক্ট হতে পারে। 

 

B2B মার্কেটিং স্ট্র্যাটিজি

 

ব্র্যান্ড পজিশন রিসার্চ

একটি কার্যকর স্ট্র্যাটিজি প্ল্যান করার জন্য ব্র্যান্ড পজিশনিং বোঝা খুব গুরুত্বপূর্ণ। মূলত দুইটি প্রশ্নের উত্তর বের করলে ব্র‌্যান্ড পজিশনিং বিষয়টি পরিষ্কার ভাবে বোঝা যায়

১: একটি ব্র্যান্ড কে তার পটেনশিয়াল কাস্টমাররা কি চোখে দেখে তা বের করা।

২: অডিয়েন্সরা কে, কখন, কেন এবং কিভাবে ব্র‌্যান্ড এর সাথে পরিচিত হচ্ছে তা জানা। 

 

কম্পিটিটর এনালাইসিস

সাধারণত মার্কেট রিসার্চ করার মাধ্যমে কম্পিটিটর রিসার্চ হয়ে যায়। কারন এতে করে প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠান গুলো টার্গেট অডিয়েন্স কে কিভাবে হ্যান্ডেল করছে তা নিয়ে জানা যায়। যেমন:

  • কম্পিটিটর রা কি ধরনের প্রোডাক্ট অফার করছে।
  • কম্পিটিটর দের সেলস টেকটিকস কি। 
  • কম্পিটিটর দের মার্কেটিং কন্টেন্ট এবং সোশাল মিডিয়ায় তাদের উপস্থিতি কেমন।

নিশ টার্গেটিং

কিছু রিসার্চ থেকে প্রমাণিত, স্পেসিফিক টার্গটেড নিশ খুব দ্রুত গ্রো করে। পারতপক্ষে, ‍নির্দিষ্ট কোনো নিশ এর মার্কেটিং অনেকটাই সহজ হয়। এতে করে কম্পিটিটর থেকে নিজেকে আলাদা করে ফেলা অনেকটাই সহজ হয়।

 

হাই-পারফর্মিং ওয়েবসাইট

সাম্প্রতিক কালে প্রফেশনাল সার্ভিস মার্কেটপ্লেসে একটি ফার্ম এর ওয়েবসাইট খুব জরুরি সম্পদ। অনলাইন মার্কেটিং এর যুগে এটি বিলবোর্ড এর চেয়ে অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েবসাইট একটি ব্যবসায়ের অনলাইন প্রেজেন্স এর অংশ এবং এর মাধ্যমে খুব সহজেই সব তথ্য অডিয়েন্সের নিকট পৌছে দেয়া যায়। 

শতকরা ৮০ ভাগ ক্লাইন্ট কোন কোম্পানির সেবা নেয়ার আগে ওয়েবসাইট চেক করে নেয়। তো যখন লিড গুলো ওয়েবসাইট ভিজিট করতে আসে তখন তারা শিক্ষনীয় কন্টেন্ট দেখে সার্ভিস নেয়ার ব্যাপারে অনেকটাই পজিটিভ হয়। একটি ওয়েবসাইট সাজানোর জন্য যা রাখা যেতে পারে

  • শিক্ষণীয় কন্টেন্ট।
  • সুন্দর ওয়েব এবং গ্রাফিক ডিজাইন।
  • সব ধরনের ডিভাইসে ব্যবহারের সুবিধা।

সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন

একটি ওয়েবসাইট সার্চ ইন্জিনের ওপরে নিয়ে আসাকেই সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন বলা হয়। এসইও ম্যাচিওর ওয়েবসাইট গুলো অনেক লিড নিয়ে আসে, যা প্রফিট বাড়ায়। এসইও খুব জটিল এবং সময়সাপেক্ষ বিষয়, তবুও একে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। 

  • অন-পেজ এসইও
  • অফ-পেজ এসইও

এডভার্টাইজিং

এডভার্টাইজিং শুধু কোম্পানিকে প্রমোটই করে না বরং কোম্পানিকে গ্রাহকদের কাছে এক্সপার্ট হিসেবেও পরিচিত করে তোলে। প্রতিযোগীতামূলক মার্কেটপ্লেসে টিকে থাকার জন্য বিভিন্ন ভাবে এডভার্টাইজ করাটা গুরুত্বপূর্ণ। সেক্ষেত্রে ইন্ডাস্ট্রি কেন্দ্রীভূত এ্যাড গুলো ভাল কাজ করে। কারন তাতে টার্গেট অডিয়েন্স কে সরাসরি রাজি করানোর ব্যবস্থা থাকে, যা বেশী কনভারশন আনে এবং ক্লিক রেইট বাড়ায়। B2B মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে অনেক ভাবেই এ্যাড দেয়া যায়। যেমন

  • ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কিত পাবলিকেশন বা ওয়েবসাইট
  • সোশাল মিডিয়া
  • সার্চ ইন্জিন মার্কেটিং (গুগল এডস, বিং, ইয়াহু)
  • রিটার্গেটিং ( কুকি বেজড ট্যাকনোলোজি)

রেফারেল মার্কেটিং 

বর্তমানে প্রফেশনাল সার্ভিস রেফারেল এর ধরন অনেকটাই বদলে গিয়েছে, বিশেষ করে B2B মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে। রেফারেল মার্কেটিং এর একটি স্টাডি থেকে ধারণা পাওয়া যায় শতকরা ৮১.৫ ভাগ ক্লায়েন্ট কাস্টমারে রুপান্তরিত হয় রেফারেল এর ওপর ভিত্তি করে। 

তাহলে এই রেফারেন্স গুলো আসে কিভাবে? এই কাস্টমারদের একটি বড় অংশ ফার্ম এর রেপুটেশন এবং এক্সপার্টিস এর জন্য আসে। তবে কন্টেন্ট মার্কেটিং এর ভূমিকা সেই ক্ষেত্রে অনেক। আর এই ব্র্যান্ড পরিচিতি রেফারেল মার্কেটিং এর জন্য যেমন সহায়ক তেমনি সহায়ক নতুন ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে। 

 

মার্কেটিং অটোমেশন

রিপিটিটিভ ম্যানুয়াল প্রসেস কে ট্যাকনোলজির দ্বারা মার্কেটিং অটোমেশনে রুপান্তর করা যায়। এটি সম্পূর্ণ অনলাইন মার্কেটিং প্রক্রিয়াকে কেন্দ্রীভূত করে ফেলে ( যেমন ক্যাম্পেইন তৈরী, প্রোগ্রাম ম্যানেজ ইত্যাদি)।

 

এনালিটিক্স এবং রিপোর্টিং

একটি ক্যাম্পেইন শেষ হবার পর সঠিক ম্যাট্রিক্স টি বের করা যথেষ্ঠ কষ্টসাধ্য একটি কাজ। ওয়েবসাইট এবং সোশাল মিডিয়া থেকে ডাটা সংগ্রহ করার জন্য বিভিন্ন টুলস এর সাহয্যে নেয়া যেতে পারে। এছাড়াও গুগল এনালিটিক্স এর সাহায্যে ওয়েবসাইটের ট্রাফিক এনালাইজ করা যায় খুব সহজে। “মজ” একটি টুল যা এসইও রেজাল্ট স্টাডি এবং পরীক্ষা করার জন্য কাজে লাগে। 

এনালিটিক্স গুলোর সাহায্যে সংগৃহীত ডাটা গুলো বুঝে এবং কাজে লাগিয়ে একটি ক্যাম্পেইন সফল কি বিফল তা বোঝা যায়। কারন এর দ্বারা মার্কেটিং এফোর্ট কে সাইন্স থেকে আর্টে রুপান্তর করা যায়। 

 

পরিশেষে

কম্পিটিটিভ মার্কেটে থাকার ক্ষেত্রে ফার্মকে অবশ্যই উত্তরোত্তর মার্কেটিং স্ট্র্যাটিজি পরিবর্তন করতে হয় এবং ইমপ্রুভমেন্ট এর জায়গা খুজে তা নিয়ে কাজ করতে হয়। অনলাইন মার্কেটিং এর দুনিয়া খুব দ্রুত গতিতে উন্নত হচ্ছে। একটি ফার্ম যদি তাদের পারফর্মেন্স এর তথ্যাবলি একত্রিত করে তা নিয়ে ওয়াইড রেন্জে কাজ করতে পারে তবে এর সাফল্য অবশ্যম্ভাবী হয়ে দাড়ায়। 

Share:

More Posts

Best Uses of LinkedIn Search – Part 1

বিক্রয়কর্মী হিসাবে, আপনার কাজ সম্ভাব্য কাস্টোমার খুঁজে বের করা এবং সেগুলোকে লিড হিসেবে নির্বাচন করা। এক বিলিয়ন সদস্যসহ, লিংকডইন আপনার মাছ ধরার জন্য মাছে ভরা

LinkedIn Marketing

‘বাস্তবে অনেক সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী আছেন যারা কোল্ড কল ঘৃণা করে এবং তাদের উত্তর দিবেন না। লিঙ্কডইন হল তাদের কাছে পৌঁছানোর চাবিকাঠি।’   সম্প্রতি একটি বৈশ্বিক

কিভাবে লিঙ্কডিন (Linkedin) ব্যাকগ্রাউন্ড/ব্যানার ইমেজ তৈরি করবেন?

সুপারিশকৃত ছবির আকার – ১৫৮৪ x ৩৯৬ আপনার প্রোফাইল ছবির পিছনে আপনার লিঙ্কডইন ব্যাকগ্রাউন্ড / ব্যানার রয়েছে, যা লিঙ্কডইন প্রোফাইলগুলির সর্বাধিক ব্যবহৃত অংশগুলির মধ্যে একটি। 

লিঙ্কডিন (Linkedin) প্রোফাইল ফটো টিপস সম্পর্কে জানতে চান!

আপনার পিছনে একটি সমতল পটভূমি রয়েছে। এটি আপনাকে বিস্তৃত করবে, যেখানে একটি বিশৃঙ্খল পটভূমি আপনার থেকে ভিউয়ারকে বিভ্রান্ত করবে। যদি সম্ভব হয় তবে লিঙ্কডিন ব্যাকগ্রাউন্ডের

Send Us A Message